Saturday, May 10, 2014
Abdul Hai Jitu: সর্বকালের সেরা ১০ জন ব্যবসায়ি
Abdul Hai Jitu: সর্বকালের সেরা ১০ জন ব্যবসায়ি: তালিকাটি তৈরি করা হয়েছে তাঁদের মধ্য থেকে বাছাই করে যারা নতুন কোম্পানি তৈরি করে সাফল্য লাভ করেছেন, ব্যবসায় পরিচালনার ধরনকে পাল্টে দিয়েছেন এ...
সর্বকালের সেরা ১০ জন ব্যবসায়ি
তালিকাটি তৈরি করা হয়েছে তাঁদের মধ্য থেকে বাছাই করে যারা নতুন কোম্পানি তৈরি করে সাফল্য লাভ করেছেন, ব্যবসায় পরিচালনার ধরনকে পাল্টে দিয়েছেন এবং লক্ষ-কোটি টাকা কামিয়েছেন।
০১. টমাস আলভা এডিসনঃ এই ভদ্র লোক সবচেয়ে বেশি পরিচিত বৈদ্যতিক বাতি আবিষ্কারের কারণে। খুব সহজেই তিনি সর্বকালের সেরার তালিকায় চলে এসেছেন। তাঁর এক হাজারেরও বেশি প্যাটেন্ট ছিল। ১৮৭৮ সালে তিনিই পৃথিবীর সবচেয়ে বড় কোম্পানির একটি, জেনারেল ইলেক্ট্রনিক্স, প্রতিষ্ঠা করেছিলেন।
০২. হেনরি ফোর্ডঃ ফোর্ড, সর্বকালের সেরা ব্যবসায়িদের মধ্যে অন্যতম একজন, উনিশ শতকের শেষের দিকে প্রতিষ্ঠা করেছিলেন ফোর্ড মটরস। ফোর্ড মটরসের মাধ্যমে তিনি গাড়ির গুনগত মানের ব্যাপক পরিবর্তন সাধন করেন। তাঁর তৈরি মডেল “টি” ব্যবসায় পরিচালনার ধরনকে পাল্টে দিয়েছিল। তিনি assembly line concept দিয়েছিলেন এবং দেখিয়েছিলেন মানুষ কিভাবে একে অপরের উপর প্রভাব বিস্তার করে এবং সমাজ কিভাবে পরিচালিত হয়।
০৩. বিল গেটসঃ অতীতের অনেকবারের মত ২০১৪ সালেও তিনি বিশ্বের সবচেয়ে ধনী ব্যক্তি নির্বাচিত হয়েছেন। বিশ্বের অধিকাংশ কম্পিউটার তাঁর তৈরি অপারেটিং সিস্টেম, windows, এ চলে। কেউ কেউ তো বাজ্ঞালিদের উইন্ডোস (প্রায় সবাই ব্যবহার করে তাই) জাতি বলে। বস্তুত উইন্ডোস তৈরির মাধ্যমে তিনি কম্পিউটার ব্যবহারের অভিজ্ঞতাকে পাল্টে দিয়েছেন। এখন যেকেউ কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারছে। অথচ, আগে কম্পিউটার ব্যবহারের জন্য কোডিং জানতে হত।
০৪. জন ডিঃ রকফেলারঃ রকফেলার ছিলেন একজন তেল সম্রাট। তাঁর জীবদ্বাশায় তিনি সবচেয়ে বেশি সম্পদশালি ছিলেন। সর্বকালের সেরা ব্যবসায়িদের মধ্যে তার নামকে সম্পদ ও গৌরবের সমার্থক হিসেবে ব্যবহার করা হত।
০৫. ওাল্ট ডিসনেঃ একজন সিনেমা নির্মাতা হিসেবেও ডিসনেকে সহজেই সেরা ১০ ব্যবসায়ীর তালিকায় রাখা যায়। শিশুদের কৌতুক, কল্পনা ও সৃজনশীলতার সাথে তিনি গভীরভাবে জরিত ছিলেন।
০৬. স্টিভ জবসঃ অ্যাপেল এর নাম আসলেই যার কথা চলে আসে তিনি হলেন স্টিভ জবস। জবস ছিলেন অ্যাপেল এর প্রতিষ্ঠাতাদের মধ্যে অন্যতম একজন। অ্যাপেল প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে তিনি লাইম লাইটে চলে আসেন। তিনি অ্যাপেল প্রতিষ্টা করেছিলেন ১৯৮০ সালে। কয়েক বছর আগেও আমরা গান শুনতাম ক্যাসেট বা ডিভিডি প্লেয়ারে। তারপর একদিন আমরা চমকে উঠি যখন বিদ্যৎ না থাকা অবস্থায় গান শুনতে পাই। হাঁ এই কাজটি শুরু করেছিল অ্যাপেল তাঁর হাত ধরে। আইপড তৈরি করার মাধ্যমে তিনি আমাদের গান শুনার অবিজ্ঞতাকেই পরিবর্তন করে দিয়েছেন । আর এখন তো আইফোনের কত কত সংস্করণ আসছে। জবস অর্থ এবং খ্যাতি দুইটাই অর্জন করেছিলেন। জবস সম্পর্কে জানতে তাঁর জীবনির উপর নির্মিত সিনেমা “জবস” দেখতে পারেন।
০৭. এন্ড্রিও কার্নেগিঃ কার্নেগি কোম্পানির নিচু স্তর থেকে সর্বোচ্চ স্তরে পৌছে গিয়েছিলেন। আমেরিকার ইতিহাসে তিনি তাঁর নাম বিখ্যাত স্টিল ম্যাগনেট হিসেবে লিখা রয়েছে। লাইব্রেরি, ব্যাংক এবং বিশ্ববিদ্যালয় থেকে শুরু করে সব যায়গায় তাঁর নাম লেখা রয়েছে।
০৮. জেপি মর্গানঃ একজন সফল ব্যাংকার। তিনি এতটাই সম্পদশালী ছিলেন যে উনিশ শতকের শেষের দিকে যুক্তারাষ্ট্র সরকারকেও সহাযোগিতা করেছেন। ব্যাংক ব্যবসার ইতিহাসে তাঁর নাম সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ফাইন্যান্সার হিসেবে লেখা রয়েছে।
০৯. মাইকেল ডেলঃ Dell Inc. এর প্রতিষ্ঠাতা। বর্তমান বিশ্বে তাঁর তৈরি আমেরিকার এই কোম্পানিটি ল্যাপটপ ও পার্সনোলাল কম্পিউটারের বাজারকে ডমিনেট করছে। বিশ্বের সব বড় বড় টেকনোলজি কোম্পানির মধ্যে ডেল একটি। ডেল কলেজ জীবনেই ব্যবসায় শুরু করেছিলেন।
১০. ওয়াররেন বাফেটঃ গত কয়েক বছর যাবত বিল গেইটসের সাথে প্রায় প্রতি বছরই তাঁর প্রতিযোগিতা হচ্ছে বিশ্বের ধনীর খাতায় নাম লেখানো নিয়ে। অত্যন্ত বিচক্ষণতার সাথে বিনিয়োগ করার জন্য এবং সফল হবার জন্য তাকে ডাকা হয় “The Oracle of Omaha” নামে। বাফেট Berkshire Hathaway এর সিইও।
-টেকটিউনস থেকে সংগৃহীত
লাইক এবং শেয়ার করুন।
Friday, May 9, 2014
লেখার ভিতর ছবি দেওয়ার পদ্ধতি
১. ফটোশপ চালু করুন।

২. এবার যে ছবিটি ব্যবহার করবেন সে ছবি ওপেন করুন।

২. এবার যে ছবিটি ব্যবহার করবেন সে ছবি ওপেন করুন।
৩. টাইপ টুল সিলেক্ট করে কিছু লেখা লিখুন যে লেখা আপনি ছবির ভিতর দিতে চাচ্ছেন।
৪. লেখার সাইজ আপনার ইচ্ছামত বাড়িয়ে নিন, অথবা কি-বোর্ড থেকে CTRL চেপে ধরে লেখাকে ছোট বড় করতে পারবেন।
৫. এবার টুলবারের Move টুলে ক্লিক করুন তাহলে আমাদের ছবির লেখার লেখাটুকু সিলেকশন হবে এবার নিচের মত করে।
৬. এবার এই সিলেকশ করা লেখাকে কাট/কপি করে পেষ্ট করুন অন্য পেজে দেখুন ছবির ভিতর কি সুন্দর ভাবে লেখা চলে এসেছে।
সকলকে ধন্যবাদ।
Thursday, May 8, 2014
গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের কর্মক্ষেত্র ও আয়
বর্তমান সময়ের একটি আকর্ষণীয় পেশা হচ্ছে গ্রাফিক্স ডিজাইন । যারা নিজেদের ক্রিয়েটিভ ধারনাকে রঙ তুলির মাধমে প্রকাশ করতে চান তাদের জন্য গ্রাফিক্স ডিজাইন একটি অন্যতম মাধ্যম । গ্রাফিক্স ডিজাইন যেমনি একটি সম্মান জনক পেশা তেমনি আয়েরও অন্যতম উৎস। বাংলাদেশ এবং দেশের বাইরে ভাল মানের গ্রফিক্স ডিজাইনারদের ব্যাপক চাহিদা। সময়ের পরিবর্তনের সাথে সাথে মানুষের চিন্তা চেতনারও পরিবর্তন হচ্ছে, যার ফলে সকল কাজের মধ্যে একটি আর্টিফিশিয়াল ভাব লক্ষণীয় । অতীতের ধ্যান ধারনাকে পেছনে ফেলে বিনোদন এবং প্রচারের ক্ষেত্রে গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের শিল্প কর্ম গুলোর গ্রহন যোগ্যতা দিন দিন বেড়েই চলছে । আমাদের দৈনন্দিন প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র যেমন- ভিজিটিং কার্ড, ডাইরি, বিবাহের কার্ড, ক্যালেন্ডার, ডিজিটাল ব্যানার, ফেস্টুন, বিল বোর্ড, ঈদ কার্ড, পেপার অ্যাড, পোস্টার সকল প্রকার প্রিন্টিং কাজের ক্ষেত্রে গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের হাতের ছোঁয়ায় সেগুলো আরও দৃষ্টিনন্দন হয়ে উঠে। এগুলো গ্রহন করার মধ্য দিয়ে আমাদের রুচিবুদের পরিবর্তন লক্ষ করা যায় । এ পরিবর্তনই অন্যান্য পেশা জীবীদের সাথে গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের একই সারিতে দাড়াতে সহায়তা করছে ।
গ্রাফিক্স ডিজাইন শিখে কিভাবে আয় করার উপায় :
প্রাতিষ্ঠানিক চাকুরি :
অতীতে গ্রাফিক্স ডিজাইন শেখাকে মানুষ শখের বিষয় হিসেবে মনে করত কিন্তু এই সময়ে ডিজাইনের কাজটির অবস্থান এখন অনেক উচ্চতায় । গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের কাজের ক্ষেত্র এখন আর কোন একটি জায়গাতে সীমাবদ্দ নেই । বর্তমান সময়ে গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের চাকরির বাজারে প্রচুর চাহিদা রয়েছে । প্রাইভেট কোম্পানি গুলোতে নিজেদের বিভিন্ন ডিজাইন এবং প্রচারের ক্ষেত্রে গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের কাজে লাগানো হচ্ছে । তাই এই প্রতিযোগিতা মূলক বাজারে গ্রাফিক্স ডিজাইনারদের চাহিদা দিন দিন বেড়েই চলছে । এক্ষেত্রে বেতনও নজর করা । একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার কাজের দক্ষতা অনুযায়ী প্রতি মাসে ১৫-৪০ হাজার টাকা বেতন পাচ্ছে । যা শুধু বেকারত্ব দূর নয় সচ্ছলতাও এনে দিচ্ছে অনেক খানি ।
দক্ষ ফ্রিলান্সার :
একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনারের দেশে রয়েছে যেমন কাজের ক্ষেত্র তেমনি দেশের বাহিরেও এদের প্রচুর চাহিদা রয়েছে । বর্তমান সময়ের ফ্রিলান্সিং হচ্ছে একটি সম্মান জনক পেশা । একজন ভালমানের গ্রাফিক্স ডিজাইনারের শুধু দেশে নয় বিদেশেও রয়েছে ব্যাপক চাহিদা । অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোতেও গ্রাফিক্স ডিজাইনের অনেক কাজ পাওয়া যায় । উদাহরন সরূপ আমরা ওডেস্ক, ফ্রিলান্সার, ইলান্স অনলাইন মার্কেটপ্লেস গুলোর কথা বলতে পারি যেখানে একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার প্রতি ঘণ্টায় ১০-৩০ ডলার রেটে কাজ কতে পারে । আয় করতে পারে প্রচুর বৈদাশিক মুদ্রা ।
সফল উদ্দোক্তা :
আমাদের সমাজের শিক্ষিত – অশিক্ষিত সকল শ্রেণীর মানুষের মধ্যে চাকরি পাওয়া বিষয়টি ইতিবাচক হিসেবে কাজ করে কিন্তু একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার এ ভ্রান্ত ধারণাটিকে ভুল প্রমাণিত করতে পারেন । একজন গ্রাফিক্স ডিজাইনার নিজেই হয়ে উঠতে পারেন একজন সফল উদ্দোক্তা । নিজের ক্রিয়েটিভ ধারনাকে কাজে লাগিয়ে লোকাল বা অনলাইনে বিক্রি করতে পারে নিজের প্রোডাক্ট । সে নিজেই তৈরি করতে পারে অন্য দশজন বেকার যুবকের কর্মসংস্থান । প্রথম দিকে বিষয়টি অনেক তুচ্ছ মনে হলেও পরবর্তীতে এটি হতে পারে একটি বিশ্ব মানের প্রতিষ্ঠান ।
আপনার গ্রাফিক্স ডিজাইনার হওয়ার পথে শুভ কামনা থাকল ।
গ্রাফিকস ডিজাইন শেখার জন্য ধাপসমূহ
অনলাইনে গ্রাফিকস সম্পর্কিত কাজের চাহিদা ধীরে ধীরে অনেক বেড়ে যাচ্ছে, সেজন্য আমাদের অনেকের মাঝে গ্রাফিকস শিখার আগ্রহ অনেক বেড়ে গেছে। গ্রাফিকসের কাজের সাথে খুব বেশি শিক্ষাগত যোগ্যতা, বিশেষ করে ইংরেজী জানার খুব বেশি বাধ্যবাধকতা না থাকার কারনে অনেকেই এখন আউটসোর্সিংয়ের কাজে এসইওর চাইতে গ্রাফিকসের কাজে বেশি আগ্রহ দেখা যাচ্ছে।


গ্রাফিকস ডিজাইন শিখবেন কিভাবে?
ধাপঃ ১
অনলাইনে বিভিন্ন টিউটোরিয়ালগুলো খুজে বের করুন, সেগুলো পড়ুন কিংবা ভিডিও হলে দেখুন।
ধাপঃ ২
অনেক কিছু শিখতে হবে। যদি আপনার কম্পিউটার সম্পর্কে প্রাথমিক কিছু জ্ঞান থেকে থাকে, তাহলে ইতিমধ্যে হয়ত অনেক কিছুই আপনার জানা আছে।
কি কি শিখতে হবে, তার কিছু এখানে উল্লেখ করছি।
- স্ক্যালিং: আপনার ইচ্ছেমত ছবিকে বড় এবং ছোট করা জানতে হবে।
- নির্দিষ্ট এলাকাকে কালার, টেক্সচার দিয়ে ফিল আপ করা শিখতে হবে।
- ছবির কালার এবং অন্য ধরনের কিছু পরিবর্তন করা শিখুন।
- বিভিন্ন কাজের জন্য ভিন্ন ভিন্ন ফরম্যাটে ছবিকে সংরক্ষণ করুন।
- ছবির একটি নির্দিষ্ট অংশকে ডিলিট করা কিংবা ব্যাকগ্রাউন্ড রিমুভ করা শিখুন।
- ছবিকে ক্রপ (crop) করা, আউটলাইন, এডজ ডিটেকশন করুন।
- কপি ও পেস্ট, ড্র্যাগ ও ড্রপ, ডুপলিকেট করা শিখুন।
- ছবিকে ফ্লিপ (Flip) করা, বিভিন্ন অ্যাংগেলে রোটেট করা (rotate) করা
- মুভ (move), নাডজ (Nudge) এর বিষয় জানতে হবে।
- নতুন লেয়ার তৈরি এবং লেয়ারের বিভিন্ন ইফেক্ট জানা থাকতে হবে।
- প্রয়োজন অনুযায়ি কালার ব্যবহার করা জানা জরুরী
- গ্রে স্ক্যাল (gray scale) কিংবা ছবিকে সাদাকালো কিংবা ছবিকে নেগেটিভ করা জানতে হবে।
- টেক্সচার, শ্যাডো এবং অন্যান্য স্পেশাল ইফেক্ট (পোস্টারাইজ (Posterize), পিক্সেলাইজ (Pixelize), অ্যামবুস( Emboss), ব্লার (Blur), শার্পেন ৯ Sharpen) ইত্যাদি ব্যাপারে জানা থাকতে হবে।
- বর্ডার (Borders) তৈরি, স্ক্যাল ব্যবহার।
- ব্যাকগ্রাউন্ড (Background), ফরগ্রাউন্ড (foreground) সম্পর্কে ধারণা
- আইকন এবং লোগো তৈরি
- পেজ লেআউট তৈরি, কলাম তৈরি করা শিখতে হবে।
- লেখার সাইজ পরিবর্তন, বোল্ড, ইটালিক ইত্যাদি করা জানতে হবে।

ধাপঃ৩
নিজের ব্যক্তিগত কিংবা আশেপাশের অন্যদের প্রফেশনাল কাজগুলো ফ্রি করে দিন। অনেকগুলো রিয়েল প্রজেক্ট করলে মোটামুটি কনফিডেন্ট তৈরি হবে।
ধাপঃ৪
ধাপঃ২ এবং ধাপঃ ৩ এর পর আপনি মোটমুটি কাজ শিখে গেছেন। এবার আপনাকে কনটেস্টে অংশগ্রহন করতে হবে। যদিও কনটেস্টে জয় লাভ করা কষ্টকর। কিন্তু আপনি শুধু জেতার জন্য কনটেস্টে অংশগ্রহণ করবেননা। প্রতিযোগিতার বাজার দেখে নিজেকে আরও দক্ষ করা এবং নিজের দক্ষতাকে সবার সামনে প্রকাশ করার জন্য অনলাইনে বিভিন্ন কনটেস্টে অংশগ্রহণ করুন।
ধাপঃ৫
আপনার করা ডিজাইনকে অনলাইনে বিভিন্ন সাইটে (flickr.com, pinterest.com) কিংবা নিজের তৈরি করা ব্লগের মাধ্যমে মানুষের কাছে প্রকাশ করুন।
আপনি যদি এভাবে না শিখতে পারেন, তাদের জন্য বাংলাদেশে বর্তমানে অনেক মানসম্মত ট্রেনিং সেন্টার রয়েছে, সেগুলোতেও ভর্তি হতে পারেন।
নিজের নামের প্রথম ব্লগ সাইট চালু করলাম
নিজের নামে একটি ব্লগ সাইট খুলে ফেললাম। নিজের উপকারের পাশাপাশি অন্যের উপকার করারও ইচ্ছা রয়েছে। নিজের বাস্তব অভিজ্ঞতা, আইডিয়া শেয়ার করব অনেকের সাথে। সফলতার জন্য সকলে দোয়া করবেন। ব্লগিং-এ যেন সফল হতে পারি। যথাযথ মূল্যায়ন করবেন বলেই আশা করছি। সকলের দোয়া কামনা ও সহযোগিতা কামনা করছি।
Subscribe to:
Posts (Atom)